ভাষা নিয়ে ভাসা ভাসা কথা | জাহীদ রেজা নূর

ভাষা নিয়ে ভাসা ভাসা কথা

ভাষা নিয়ে কথা

লেখাটি শেয়ার করুন

Share on facebook
Share on linkedin
Share on twitter
Share on email

জাহীদ রেজা নূর

ভাষা ছাড়া কি মানুষ হয়? মানুষের সবচেয়ে জটিল সৃষ্টি হলো ভাষা। কোত্থেকে, কীভাবে এর জন্ম, তা নিয়ে কত গবেষণাই তো হলো। কত রকম মতবাদে ছেয়ে গেল বিজ্ঞান, পৃথিবী। কিন্তু সত্যিই কি পাওয়া গেল উত্তর?

আজ একটু আড্ডার ছলে ভাষা বিষয়ে কিছু কথা বলি। বাক্যগঠন, ধ্বনি উচ্চারণে নানা ধরনের বৈচিত্র্য আছে প্রতিটি ভাষায়। সেই সঙ্গে ভাষার সঙ্গে মিশে থাকে অতীত থেকে উঠে আসা সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার, ঐতিহ্য। কেউ যদি অন্য কারও ভাষা অনুবাদ করতে চায়, তাহলে সেই সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকারটা বুঝতে হবে। না হলে সে অনুবাদ হয়ে উঠবে কাটখোট্টা শব্দের কফিন। সংস্কৃতি না জানলে ভাষা শিক্ষা অপূর্ণ থেকে যায়। 

হ্যাঁ, সে আলোচনার আগে আমাদের স্বীকার করে নিতে হবে, এখন পৃথিবীতে মোট ভাষার সংখ্যা সাত হাজারের এদিক-ওদিক। তবে বিশাল পৃথিবীর বেশির ভাগ মানুষ ভাবের আদানপ্রদান করে মূলত ২৩টি ভাষায়। আপনার ভাষা যে ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্গত, তার ওপর নির্ভর করবে কোন ভাষা আপনার কাছে সহজ বা জটিল লাগবে। আপনার ভাষাগোষ্ঠী কিংবা আপনার কাছাকাছি কোনো ভাষাগোষ্ঠীর ভাষা আপনার কাছে সহজ লাগবে। কিন্তু দূরের ভাষাগোষ্ঠীর ভাষাকে আপনার মনে হতে পারে জটিল। তাই সবচেয়ে কঠিন ভাষা নির্ধারণ করা সহজ কাজ নয়। 

কয়েকটি বিষয়কে আমরা এখানে আকর্ষণীয় করে তুলতে পারি। প্রথমেই জানার চেষ্টা করি, পৃথিবীর সবচেয়ে জটিল ভাষা হিসেবে যদি বেছে নিতে বলা হয়, তাহলে কোন ভাষাগুলোকে বেছে নিতে হবে। মানে, কোন ভাষাগুলো আসলে খুব জটিল? 

হ্যাঁ, সে আলোচনার আগে আমাদের স্বীকার করে নিতে হবে, এখন পৃথিবীতে মোট ভাষার সংখ্যা সাত হাজারের এদিক-ওদিক। তবে বিশাল পৃথিবীর বেশির ভাগ মানুষ ভাবের আদানপ্রদান করে মূলত ২৩টি ভাষায়। আপনার ভাষা যে ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্গত, তার ওপর নির্ভর করবে কোন ভাষা আপনার কাছে সহজ বা জটিল লাগবে। আপনার ভাষাগোষ্ঠী কিংবা আপনার কাছাকাছি কোনো ভাষাগোষ্ঠীর ভাষা আপনার কাছে সহজ লাগবে। কিন্তু দূরের ভাষাগোষ্ঠীর ভাষাকে আপনার মনে হতে পারে জটিল। তাই সবচেয়ে কঠিন ভাষা নির্ধারণ করা সহজ কাজ নয়। 

তবে বিজ্ঞানীরা ভেবে দেখেছেন, নিচের ছয়টি ভাষা শিখতে জান বেরিয়ে যায়। এদের খুব জটিল ভাষা হিসেবে নাম আছে। এরা হলো বাস্ক, এসকিমো, নাবাখো, চিপ্পেভা, তাবাসারান, চীনা। 

কেন এদের জটিল বা কঠিন ভাষা বলা হয়, তা জানতে হলে একটু বইপত্র নিয়ে বসতে হবে আপনাকে। সবকিছুর সহজ সমাধান নেই। একটু তো কষ্ট করা দরকার। 

দুই
ভাষার মরে যাওয়া নিয়ে কথা না বলে কী করে জন্ম হলো ভাষার, তা নিয়ে কথা বলা যাক। কেউ যদি বলে, আরে, ভাষার সৃষ্টি তো হয়েছে এভাবে—তাহলে বুঝবেন গুল মারছে সে। এখনো ভাষাবিজ্ঞানীরা একেবারে নিখুঁতভাবে বলতে পারেননি, কী করে মানুষ কথা বলা শিখল; কী করে জন্ম হলো ভাষার। 

তবে, কিছু কিছু অনুমান তো করেছেন বিজ্ঞানীরা। না হলে তাঁরা কী করে টিকে থাকবেন? 

একসময় বলা হতো, পশুর ডাকের অনুকরণ করতে করতেই মানুষ তার ভাষা রপ্ত করেছে। ‘বৌ-ঔ তত্ত্ব’ নামে তা বিজ্ঞানী মহলে পরিচিত। বিজ্ঞানীরা বলেন, আগের কালে মানুষ কিছু আওয়াজ করতে শিখেছে পশুদের আদলে। নানা রকম আওয়াজ করে তারা পশুদের তাড়িয়ে দেওয়ার পথ খুঁজত। নানা রকম আওয়াজ করতে করতেই এক সময় একেকটা আওয়াজের একেকটা মানে দাঁড়িয়ে গেল। তারপর কথা বলতে শিখে গেল মানুষ। 

কিন্তু এই তত্ত্ব অনুসরণ করতে গেলে বেশ কিছু ফাঁকফোকর বেরিয়ে আসবে। কত রকম ধ্বনি নিয়ে নিজের মনের ভাব প্রকাশ করে মানুষ। শুধু পশুর ডাক থেকে কি সে রকম শব্দ আবিষ্কার করা সম্ভব? 

‘পুঃ পুঃ তত্ত্ব’ নামে আরেকটি তত্ত্ব নিয়েও মাথা ঘামিয়েছে মানুষ। এটা হচ্ছে যেকোনো ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় মানুষ যখন ‘আঃ’ ‘উঃ’ ইত্যাদি উচ্চারণ করে, সেগুলোই পরে পরিবর্তিত হয়ে সৃষ্টি করেছে ভাষার। 

বিজ্ঞানীরা এ রকম একটা তত্ত্ব দাঁড় করিয়েছেন, ভালো কথা, কিন্তু আদতে কি এই উচ্ছ্বাস-মার্কা ধ্বনির মাধ্যমে ভাষার সৃষ্টি হতে পারে? 

না হে; মন সায় দিচ্ছে না! 

তবে কি ‘ডিং ডং তত্ত্ব’-কে আলিঙ্গন করব? এই তত্ত্ব বলছে, ধ্বনি আর অর্থের মধ্যে সম্পর্ক আছে। কোনো ঘটনা ঘটতে দেখলে আদিম মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সাড়া দিত। এই সাড়া দেওয়ার সহজাত প্রবণতা থেকেই ধীরে ধীরে জন্ম নিয়েছে ভাষা। 

‘ইয়ো হে হে’ বলে রয়েছে আরেকটি তত্ত্ব। শ্রমিকেরা যখন খুব কঠিন কোনো কাজ করে, তখন সবাই মিলে ছন্দোবদ্ধ কোনো আওয়াজ করে, সেই আওয়াজ থেকেই সৃষ্টি হয়েছে ভাষার। ওই যে ‘হেই সামাল ধান হো/কাস্তেতে দাও শাণহো/জান কবুল আর মান কবুল/আর দেব না আর দেব না রক্তে বোনা ধান মোদের প্রাণ হো।’ এর পর যে ‘হেই সামাল, হেই সামাল’ বলা হয়, তাতে এ রকম একটা সুরের সৃষ্টি হয়। বাড়ির পাইলিং করার সময়ও কেমন সুরে শ্রমিকেরা গান ধরেন, লক্ষ্য করেছেন? সেগুলো থেকেই ভাষার সৃষ্টি। 

তবে তা নিয়েও রয়েছে সন্দেহ। 

‘দেহভঙ্গির তত্ত্ব’ হচ্ছে পরের তত্ত্বটি। আমেরিকার মূল অধিবাসী, যাদের রেড ইন্ডিয়ান নামে এখন বলে মানুষ, তারা দেহভঙ্গি বা জেশ্চারের মাধ্যমে কথা বলত। সাংকেতিক ভাষায় হতো কথোপকথন। কিন্তু সেটা যে ভাষার উৎপত্তির রহস্য উন্মোচন করে দিচ্ছে, এটা মেনে নিতে কষ্ট হয়। 

‘লা লা তত্ত্ব’টিও দারুণ। মানুষের প্রেম, ভালোবাসা, আনন্দানুভূতি থেকে নাকি সৃষ্টি হয়েছে ভাষার! লা লা লা লা লা! আরে ধুর! এটাও কি মেনে নেওয়া যায়? কোনো চিৎকার, সুরেলা আবেগ প্রকাশ কিংবা ভাবোচ্ছ্বাস থেকে কি ভাষার সৃষ্টি হতে পারে? 

এ রকম নানা ধরনের তত্ত্ব ছিল আগে। হালে এর সঙ্গে আরও কিছু যুক্ত হয়েছে। 

এই তত্ত্ব অনুসারে মানব জাতির জৈব ইতিহাস, আর সাংস্কৃতিক ইতিহাসের গভীরে ঢুঁ মারলে ভাষারহস্যের নাগাল পাওয়া যেতে পারে। প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণায় আমরা দেখেছি, মানুষ ও বনমানুষ একই গোত্রের। অর্থাৎ, লাখ লাখ বছর আগে মানুষ আর বনমানুষের পূর্বপুরুষ এক ছিল। 

বিশ লাখ বছর আগে হোমো হাবিলিসরা বাস করত আফ্রিকায়। তাদের তৈরি কিছু যন্ত্রপাতি পাওয়া গেছে। সূক্ষ্ম নয়, কিন্তু যন্ত্র তো! নিজের হাতে তৈরি যন্ত্র! তার মানে পশু থেকে তারা তত দিনে মানুষ হওয়ার পথে পা বাড়িয়েছে। সে সময় যদি তারা কথা বলে ভাবের আদানপ্রদান করতে পারে, তবে তাকে প্রাক্-ভাষা নামে অভিহিত করাই ভালো। 

যাদের আমরা বনমানুষ বলি, তাদের ডাক ছিল বদ্ধ, আর মানুষের ডাক মুক্ত। এই বদ্ধ থেকে লাখ লাখ বছর পার করে তার পর মুক্ত ভাষার সৃষ্টি হয়েছে। বনমানুষের ভাষা থেকে মানুষের ভাষা সৃষ্টি হওয়ার একটা বড় কারণ মানুষের সৃজনীশক্তি। আর একটা জরুরি কথা। চোখের সামনে নেই, সেটার বর্ণনা করতে পারে কেবল মানুষ। আর সেটা সে করে ভাষার সাহায্যে। চোখের সামনে যা নেই, তাকে বোঝানোর জন্য তো একটা নাম বা প্রতীকের দরকার। ভাষা দিয়েই কেবল তাকে চেনানো যায়। ভাষার আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো, একটা শব্দের সঙ্গে আরেকটা কিছু যোগ করে নতুন শব্দ তৈরি করা যায়। গাছ, আগাছা, গেছো—কতগুলো শব্দ তৈরি হয়ে গেল! আর হ্যাঁ, ভাষার মধ্যে তার ঐতিহ্যের সঞ্চালন হয়। মানবশিশু যখন জন্মায়, তখন সে কাঁদতে পারে, কিন্তু তার কোনো ভাষা থাকে না। সে বড় হতে থাকে, অনুকরণ করে করে ভাষা শিখে ফেলে। 

নাহ! ঢের হয়েছে! জটিল হয়ে যাচ্ছে আড্ডাটা। একটু সহজ করা দরকার।

ইউনেসকো অনলাইনে একটা পরিসংখ্যান তুলে ধরেছে। তাতে কোন লেখকের বই সবচেয়ে বেশি অনূদিত হয়েছে, তা দেখা যায়। সেই তালিকায় সবার ওপরের নামটি হোমারের নয়, শেক্‌সপিয়ারের নয়, রবীন্দ্রনাথের নয়। সবার ওপরে আছেন আগাথা ক্রিস্টি। পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় ৭ হাজার ২৩৪টি অনুবাদ হয়েছে তাঁর। পরের নামটি জুল ভার্নের। তিনি আছেন ৪ হাজার ৭৫১টি অনুবাদ নিয়ে। অ্যাঁ, শেক্‌সপিয়ার কিন্তু আছেন তার পরেই; ৪ হাজার ২৯৬ জন অনুবাদ করেছেন তাঁকে।

 

তিন
পৃথিবীতে কত মানুষই তো লেখালেখির সঙ্গে জড়িত। সব ভাষাতেই প্রিয় লেখক আছেন। জনপ্রিয় লেখক আছেন। সেটা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিতও হয়। বাংলা উপন্যাসে একসময় শরৎচন্দ্র ছিলেন জনপ্রিয়তার শিখরে, তাঁর জায়গা নিয়েছিলেন হ‌ুমায়ূন আহমেদ। এর পর কেউ একজন নিশ্চয়ই আসবেন। কিন্তু এমন অনেক লেখক আছেন, যাঁদের লেখা অন্য ভাষাভাষী মানুষও ভালোবেসে পড়েন। কখনো কখনো তাঁরা এতটাই পাঠকপ্রিয় হয়ে ওঠেন যে, তাঁদের লেখা অনুবাদ করার হিড়িক পড়ে যায়। 

ইউনেসকো অনলাইনে একটা পরিসংখ্যান তুলে ধরেছে। তাতে কোন লেখকের বই সবচেয়ে বেশি অনূদিত হয়েছে, তা দেখা যায়। সেই তালিকায় সবার ওপরের নামটি হোমারের নয়, শেক্‌সপিয়ারের নয়, রবীন্দ্রনাথের নয়। সবার ওপরে আছেন আগাথা ক্রিস্টি। পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় ৭ হাজার ২৩৪টি অনুবাদ হয়েছে তাঁর। পরের নামটি জুল ভার্নের। তিনি আছেন ৪ হাজার ৭৫১টি অনুবাদ নিয়ে। অ্যাঁ, শেক্‌সপিয়ার কিন্তু আছেন তার পরেই; ৪ হাজার ২৯৬ জন অনুবাদ করেছেন তাঁকে। লাকি সেভেন হলেন ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন। তাঁর বইয়ের অনুবাদ হয়েছে ৩ হাজার ৫৯৩টি। শিশুসাহিত্যিকদের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে হান্স ক্রিশ্চিয়ান আন্দেরসেন, তাঁর বইয়ের অনুবাদ হয়েছে ৩ হাজার ৫২০টি। তালিকায় আট নম্বর নামটি তাঁর। মার্ক টোয়েন আছেন ফেওদর দস্তইয়েভ্স্কির চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে। ১৫ নম্বরে থাকা মার্ক টোয়েনের অনুবাদ হয়েছে ২ হাজার ৪৩১টি, বেদনার ঋষি দস্তইয়েভ্স্কির অনুবাদ হয়েছে ২ হাজার ৩৪২টি। বাকি নামগুলো বলছি না। তবে যে কেউ সেই ইনডেক্সটি দেখলে বালজাক, তলস্তয়, কাফকা, ডিকেন্সসহ প্রিয় লেখকদের নাম পেয়ে যাবেন। হ্যাঁ, কার্ল মার্ক্সের নাম না থাকার কোনো কারণ নেই। 

চার
ইন্টারনেটে সবচেয়ে জনপ্রিয় ভাষা কোনটি? কিংবা প্রথম দশটি ভাষা? 

শুরুতেই কবুল করে নেওয়া দরকার, প্রথম ভাষাটি কোন ভাষা হতে পারে, সেটা আমি না বলে দিলেও যে কেউ অনুমান করে নিতে পারেন। হ্যাঁ, ইংরেজি। একসময় পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় উপনিবেশ করে নিজের ভাষাটাকে পোক্ত করে দিয়ে এসেছে তারা। ফলে এখন অন্তর্জালেও তাদের সদম্ভ উপস্থিতি। অন্তর্জালে যে লেখালেখি হয়, তার ৫২ শতাংশ হয় ইংরেজি ভাষায়। 

এরপরই কিন্তু চীনা ভাষা। ২৬ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ এই ভাষায় অন্তর্জালে ভাবের আদানপ্রদান করে। আমরা সবাই জানি, আন্তর্জাতিকভাবে যুক্তরাষ্ট্র আর চীনের মধ্যে বেশ একটা ঝগড়া চলছে। পৃথিবীতে মোড়লি কে করবে, তা নিয়েই ঝগড়া। অন্তর্জালে ইংরেজি ভাষাভাষী তো শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, তাই নেটের যুদ্ধে ইংরেজির আধিপত্য থাকবে আরও অনেকটা সময় ধরে—এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। 

এর পরেই রয়েছে স্প্যানিশ ভাষা। ২০ দশমিক ৮ শতাংশ মানুষ লেখালেখি করে স্প্যানিশ ভাষায়। বোঝাই যায়, এই ভাষাভাষীদের মধ্যে লাতিন আমেরিকার রয়েছে বড় অবদান। ইতিহাসের কোনো এক কালে এই মহাদেশকে পদানত করেছিল স্পেন দেশের মানুষেরা, তার ক্ষত আজও বহন করছে মহাদেশটির মানুষ। এরপর রয়েছে যথাক্রমে আরবি, পর্তুগিজ, জাপানি, মালয়ি, রুশ, ফরাসি ও জার্মান ভাষা। 

না, এই বিশাল জগতে বাংলাকে দেখা যাচ্ছে না। দেখা যাবে কী করে, বাঙালি তো বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইংরেজিতেই মেইল করতে অভ্যস্ত। আলাপও চালায় ইংরেজিতে, অতএব…।

আরও লেখা

তুষারকন্যা
শিশু ও কিশোর সাহিত্য

তুষারকন্যা

রুশদেশের উপকথাঅনুবাদ: জাহীদ রেজা নূর এক ছিল বুড়ো আর এক ছিল বুড়ি। ভালোই তো ছিল

krac
মুক্তিযুদ্ধ

হাফিজের চোখ

জাহীদ রেজা নূর হাফিজের কথা ভাবলে প্রথমেই মাথায় পুর্ণতা পায় একটা ছবি—একজন মানুষ চোখ বন্ধ

জাহিদ রেজা নূর । স্বপ্নের সারথি
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Scroll to Top