তিন ডাকসাঁইটের চোখে সত্যজিৎ রায়
সত্যজিৎ রায়কে কতোভাবে দেখা যায়। যত দিন যাচ্ছে, তাঁকে আবিষ্কার করা হচ্ছে নানা ভাবে। আমরা তাঁকে দেখি আর ঋদ্ধ হই।
সত্যজিৎ রায়কে কতোভাবে দেখা যায়। যত দিন যাচ্ছে, তাঁকে আবিষ্কার করা হচ্ছে নানা ভাবে। আমরা তাঁকে দেখি আর ঋদ্ধ হই।
শহীদ সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেনের ভাবনার ফল হলো ৭ই মার্চের ভাষণ বেতারে প্রচার। আওয়ামী লীগ বা ছাত্রলীগের কেউ এই
তিনি মায়াকোভ্স্কির মেয়ে। বাবার সঙ্গে একেবারে ছোটবেলার স্মৃতি কিছু আছে। তারপর শুধু শুনেছেন বাবার কথা।
সামনের নভেম্বরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে হ্যাপিকে নিয়ে একটি অনুষ্ঠান হবে। আলোচনা হবে। ওর যে সম্মানটুকু পাওনা ছিল, সেটা ওকে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। ও অনেক বড় সংগীতরসিক ছিল। আমাদের সম্পর্কটাও ছিল ওই রকম—আমার আদরের ছোট ভাই। আমরা দুই ভাই অনেক গান করেছি একসঙ্গে
সেই আয়নায় প্রতিফলিত হচ্ছিল দাউ দাউ আগুন। ছেলেটা ভাবছিল, আয়নায় বুঝি আগুন লেগেছে। সে আগুন বুঝি ছড়িয়ে যাবে পুরো ঘর। এরপর কয়েক মুহূর্তের মধ্যে এমন কয়েকটি ঘটনা ঘটে গেল, যা সারাজীবনের জন্য স্থির হয়ে গেল শিশুটির মনে
চির তরুণ মুর্তজা বশীরের সঙ্গে সময় কাটানোর অর্থ ছিল হৃদয়ে তারুণ্যের আবেশ তৈরি করা
অস্ত্র হাতে দেশের জন্য লড়েছেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের পর পুরোপুরি জড়িয়ে যান মঞ্চনাটক আন্দোলনে। ‘আবার তোরা মানুষ হ’ চলচ্চিত্রে অভিনয় দিয়ে বড় পর্দায় যাত্রা। পরে অসংখ্য চলচ্চিত্র, নাটকে অভিনয় করেছেন।
নিউ ইয়র্কের গভর্নরস আইল্যান্ডে গেলে মন ভরে যায়। ইতিহাস আর প্রকৃতি এসে পাল্টে দেয় ভাবনার ধরন
গত শতাব্দীর আশির দশকের কথা। বঙ্গসংস্কৃতি সম্মেলন হচ্ছে কলকাতার ময়দানে। সম্মেলনের এক সন্ধ্যায় ছিল দুই বন্ধুর আড্ডা। গল্প
এক্সুপেরির ছোট্ট রাজপুত্তুরের মতো জাহীদ রেজা নূরও বিশ্বাস করে, সবচেয়ে যা গুরুত্বপূর্ণ, তা চোখে দেখা যায় না, তা দেখতে হয় হৃদয় দিয়ে। হৃদয় দিয়ে আনন্দ খোজাঁর নেশায় পেয়েছে তাকে
সর্বস্বত্ত্ব সংরক্ষিত © জাহীদ রেজা নূর ২০২০